দেশেই বিনিয়োগ করুন

দেশেই বিনিয়োগ করুন

২০২১ সালে সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সিকিউরিজিট এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন-বিএসইসি বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে বিনিয়োগ সম্মেলন করেছে। যার মধ্যে ছিলো দুবাই, যুক্তরাষ্ট্র, সুইজারল্যান্ড ও যুক্তরাজ্য। প্রতিষ্ঠানটি এর বাইরেও আরো ‍কয়েকটি দেশে ইনভেস্টমেন্ট সামিট করার পরিকল্পনা করেছে। এর পাশাপাশি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন বোর্ড-বিডা, বেজা, বেপজা সহ সরকারের অনেক প্রতিষ্ঠান এখন বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে যথেষ্ঠ আন্তরিক। বলে রাখা ভালো এই বিদেশি বিনিয়োগ মানে কিন্তু শুধু বিদেশিদের বিনিয়োগ তা নয়, সবগুলো আয়োজনে ফোকাস করা হচ্ছে সেদেশের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশিদের।

 

ছবি: যুক্তরাজ্যে রোড শো, নভেম্বর ২০২১

 

অর্থাৎ বিদেশি ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি সরকার চাইছে বাংলাদেশের সন্তানরাও এদেশেই বিনিয়োগ করুক। এর প্রেক্ষাপটাও অনেকেরই জানা, প্রায় এক কোটি বাংলাদেশি ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। যাদের অনেকেই এখন সে দেশে প্রতিষ্ঠিত চাকুরিজীবি কিংবা ব্যবসায়ী। যাদের সামর্থ রয়েছে বড় অংকের বিনিয়োগ করার। যদিও তাদের মধ্যে অনেকেই উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে বিনিয়োগে আগ্রহী। তবে বাংলাদেশ যে বিনিয়োগের জন্য কত ভালো জায়গা হতে পারে সেই তথ্য জানা নেই অনেকেরই। একটি উদাহরণ দিলে বিষয়টি আরো পরিস্কার হবে, যারা ২০ বছর আগে ঢাকা কিংবা আশেপাশে জমি কিনেছে তাদের মতো বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্ত আর কি আছে ? শতগুন বেড়েছে তার সেই বিনিয়োগ, যা বিশ্বের কোথাও হয়ত সম্ভব ছিলোনা।

 

 

আরেকটি কথা, এদেশে জন্ম নিয়ে, বেড়ে উঠে, পড়াশুনা করে এদেশের প্রতি সবারই উচিত দায়বদ্ধ থাকা। উচ্চশিক্ষা কিংবা ভালো চাকুরির জন্য বিদেশ যাওয়াটা স্বাভাবিক, তাই বলে মাতৃভূমিকে ভুলে যাওয়া মোটেও কাম্য নয়। যারা এই লেখাটি পড়ছেন, হয়ত ভাবছেন এদেশে বিনিয়োগের নানা সিমাবদ্ধতার কথা। সেটা তো সব দেশেই রয়েছে, তবে নিজের জন্মভূমিতে কিছু করার মতো আনন্দ আর কয়টি আছে! সরকারি সংস্থাগুলোও প্রবাসীদের জন্য সেবার পরিধি বাড়িয়েছে। প্রশ্ন আসতে পারে কোন সেক্টরে বিনিয়োগ করা যায়। বিনিয়োগের জন্য এদেশে বহু ক্ষেত্র রয়েছে, তবে প্রবাসিদের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও ঝুঁকিবিহীন হচ্ছে আবাসন খাত।

 

 

রাজধানী ঢাকাতে সবাই চায় তার একটু জায়গা থাকুক, তবে সেটা হয়ত সবার সাধ্যের মধ্যে নেই। আবার যেহেতু এ শহর আয়তনে বেশ ছোট, তাই চাইলেও পছন্দ মতো জায়গা খুঁজে পাওয়া যায়না। তবে আপনি চাইলেই বিকল্প হিসেবে নিজের পছন্দের একটি ফ্লাট কিনতে পারেন। নিজের পরিবারের জন্য এটা হতে পারে সবচেয়ে আকর্ষনীয় বিনিয়োগ। যারা খুব বেশি সামর্থবান কিংবা খুব লাক্সারিয়াস ফ্লাট চান তারা ঢাকার গুলশান কিংবা বনানীতে বুকিং দিতে পারেন। যারা একটু সামর্থের মধ্যে চান তারা উত্তরা, বাড্ডা, মিরপুর, মোহাম্মদপুর কিংবা অন্য কোন এলাকায় দিতে পারেন। তবে বিশ্বস্থ প্রতিষ্ঠানের কথা সবারই মাথায় রাখতে হয়। এক্ষেত্রে আপনার ভরসার জায়গা হতে পারে এপেক্স প্রপার্টি লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি আপনার হয়ে কাগজপত্র যাচাই-বাছাই থেকে শুরু করে ফ্লাট বুঝিয়ে দেয়া পর্যন্ত থাকবে আপনারই পাশে। এপেক্সের আইনী টিম জায়গা কিংবা ফ্লাটের সব কিছু যাচাই করেই আপনাকে কেনার জন্য অফার করবে। তাছাড়া যে কোন ক্রেতার সমস্যা সমাধানে ২৪ ঘন্টা সেবা দিতেও প্রস্তুত টিম এপেক্স প্রপার্টি। তাই হাজার মাইল দুরে থেকেও সবচেয়ে সেরা সার্ভিস পেতে এখনই ভিজিট করুন এপেক্স প্রপার্টির ওয়েবসাইটে, আর বুকিং দিন হাজারটা অপশন দেখে।

 


There are no comments yet

^ Go up